উইনটারে প্রেসকট হেরিটেজ হারবার পার্কে, সেন্ট লরেন্স নদীর ধারে
প্রেসকটে, সেন্ট লরেন্স নদীর পাশে ছোট্ট পার্কটাতে আমি প্রতিদিনই আসতাম লাঞ্চ করতে।
ভোরে বুড়িগঙ্গার পাড়ে একটা কুকুর
শীতকাল হবে তখন। প্রায়শই নদীতীরের রাস্তাটা ধইরা আমি হাঁটতে যাইতাম। রাস্তাটা চমৎকার। অনেক বাতাস পাওয়া যায়।
দুপুরবেলার হাজারিবাগ
আর গরু তিনটা তো ফিজিক্যালিই আরো উদাসীন টাইপের। যেন ওরা মেটাফিজিক্যাল গরু। বাস্তব না।
গড়াই পাড়ে এক দুপুরে
টেনে টেনে যেন দুপুরটাকে যত লম্বা করা যায়। কোনো তাড়া নাই। আমি এর সবই দেখছিলাম। নৌকায় মানুষের পার হওয়াও। গড়াই পার হলে নাকি পদ্মা—যেতে যেতে মানো বললেন।
হঠাৎ একটি বাংলাদেশ
বাড়িতে সকালের খাবার তৈরি হবার আগে তার ক্রেতারা আসেন এইখানে। হালকা নাশতা হিসেবে খান এই পিঠা।
আজ সূর্য ডুবে কাল আবার উঠবে
মুচড়ে গিয়েও উল্টাে হয়ে লটকে থাকা ঘন সবুজ টসটসে পাতাগুলোর মধ্যে বিভ্রম ছিল।